জাদিপাই ঝরনা যেন সৌন্দর্যের লীলাভূমি








 জাদিপাই ঝরনা



বাংলাদেশের দর্শনীয় জায়গা সমুহের মধ্যে অন্যতম এবং অপার সম্ভাবনাময় একটি জায়গার নাম হল জাদিপাই ঝরনা। জাদিপাই ঝরনা(ইংরেজি: Jadipai waterfall) বাংলাদেশের বান্দরবন জেলার রুমা উপজেলায় এক অতি প্রক্রিতিবান্ধব পরিবেশে অবস্থিত।

এটি বাংলাদেশের প্রশস্ততম ঝরণাগুলোর মাঝে একটি।এই কারণে এই ঝরণা বাংলাদেশের অন্যতম আকর্ষণীয় জলপ্রপাত।সারাবছর এর চোখ ধাঁধানো সৌন্দর্য দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে।তবে এর সৌন্দর্য যেন অনেকগুনে বেড়ে যায় বর্ষাকাল আসলে।বর্ষাকালে জলপ্রপাতের পানি প্রবাহ বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় বৃদ্ধি পায়।তখন সেই দৃশ্য দেখতে অনেক বেসি সুন্দর লাগে।ঝরনার চুয়েপরা পানিতে গোসল করে অনেক দর্শনার্থী ভীষণ আনন্দ পেয়ে থাকে।বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে সমৃদ্ধ করেছে এই জাদিপাই ঝরনা।বর্ষা মৌসুমে দেশের নানা প্রান্ত থেকে সৌন্দর্য্য পিপাসু মানুষ জাদিপাই ঝরণা দেখতে ছুটে আসে।


এর অবস্থান হল এটি পার্বত্য বান্দরবন জেলার রুমা উপজেলায় অবস্থিত।আর বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চূড়া কেওক্রাডং পাহাড় থেকে জাদিপাই ঝরণা পর্যন্ত পায়ে হেঁটে আসতে দুই ঘন্টা সময় লাগে।আশা করা যায় অদুর ভবিষ্যতে এটি বাংলাদেশের একটি গুরুুত্তপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্রতে পরিনত হবে।



অপরুপ সৌন্দর্যের কাপ্তাই হৃদ




 কাপ্তাই হৃদ


 

বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান গুলো্র মধ্যে অন্যতম হল কাপ্তাই হ্রদ।কাপ্তাই হ্রদ বাংলাদেশের পারবত্তচট্টগ্রা্ম এলাকায় মনমুগ্ধকর পরিবেশে অবস্থিত।
এই হ্রিদ রাঙামাটি জেলার একটি কৃত্রিম হ্রদ।মুলত দেশি এবং বিদেশি পর্যটকদের উপভোগ্য করে তুলার জন্য একে তৈরি করা হয়েছে।কর্ণফুলি পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ১৯৫৬ সালে কর্ণফুলি নদীর উপর কাপ্তাই বাঁধ নির্মাণ করা হলে রাঙামাটি জেলার ৫৪ হাজার একর কৃষি জমি ডুবে যায় এবং এ হ্রদের সৃষ্টি হয়।
এর মাঝে রয়েছে মন ভুলা্নো দৃশ্য যা দেখে ভ্রমনকারিরা তৃপ্ত হয়।সূর্যের আলোর দীপ্তিময় আভা জলের উপর পতিত হলে সেখানে এক সুন্দর দর্শনীয় পরিবেশ তৈরি হয়।

এটা দিনে দিনে জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিতি পাচ্ছে।প্রতিদিন দেশি বিদেশী পর্যটকদের আগমনে মুখরিত হয় হ্রিদের চারপাশ।